বৃহস্পতিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১০

facebook link

http://www.facebook.com

Daffodil versity link

http://daffodilvarsity.edu.bd/

yahoo link

http://www.yahoomail.com

sarowar link

http://www.google.com

বুধবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১০

তাহসানের 'প্রত্যাবর্তন'


জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহেই জি সিরিজের ব্যানারে আসছে ভিন্ন ধারার জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী তাহসানের নতুন একক অ্যালবাম। অ্যালবামটির নাম রাখা হয়েছে ‘প্রত্যাবর্তন’। এটি প্রকাশের জন্য একটি সুন্দর তারিখও বেছে নেয়া হয়েছে। সেটি হলো এগারো-এক-এগারো। অর্থাৎ ২০১১ সালের জানুয়ারির ১১ তারিখ।
অ্যালবামের সব গানের কাজই ইতিমধ্যে শেষ করেছেন তিনি। ‘প্রত্যাবর্তন’ অ্যালবামে থাকছে ১০টি গান। গানের কথা লিখেছেন টিআই অন্তর, মিথিলা, ফয়সাল রাব্বিকীন এবং তাহসান নিজে। একটি গান নেয়া হয়েছে এক ভক্তের কাছ থেকে। বরাবরের মতো সব গানের সুর-সংগীত পরিচালনা করেছেন তাহসান। অ্যালবামে ১০টির মধ্যে একটি গান রয়েছে দ্বৈত, যাতে তাহসানের সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন তার স্ত্রী ও মডেল-অভিনেত্রী-গায়িকা মিথিলা। অ্যালবামে একটি গান করা হয়েছে মা নিয়ে, যেটি লিখেছেন তাহসান নিজেই। এছাড়া এবারই প্রথম তিনি একটি জ্যাজ এবং একটি টেকনো গানও করেছেন। আর বাকি গানগুলো করেছেন বরাবরের মতো নিজস্ব স্টাইলেই। ‘প্রত্যাবর্তন’ অ্যালবামের গানগুলো হলো- মৌন প্রতিজ্ঞা, চোখের ব্যাকরণ, আমি আবার, মা, সুখমন্ত্র, কিছু কথা প্রভৃতি। অ্যালবামটি সম্পর্কে তাহসান বলেন, আসলে অনেক দিন পর একক অ্যালবাম করলাম। অ্যালবামের বেশ কিছু গান আমি দেশের বাইরে থাকা অবস্থাতেই সুর করে রেখেছিলাম। বরাবরের মতো এবারের অ্যালবামেও ভিন্নধর্মী ও ভাল মানের কথার ওপর জোর দিয়েছি। আর এবারই প্রথম একটি টেকনো ও জ্যাজ গান করলাম। এ ধরনের গান আগে কখনও করিনি। আর বাকি গানগুলো করেছি আমার আগেই স্টাইলেই। অ্যালবামটি করতে গিয়ে এতটাই ব্যস্ত ছিলাম যে অন্য অনেক অফার থাকলেও সব ফিরিয়ে দিয়েছি। এখন আমার সবটুকু মনোযোগ শুধু এই অ্যালবামটিকে ঘিরে।
অ্যালবামটি শ্রোতাদের হাতে তুলে দিতে এগারো-এক-এগারো এর মতো সুন্দর একটি তারিখ বেছে নিয়েছি। সেদিনই বোধ হয় অ্যালবামটি প্রকাশের মাধ্যমে ভক্ত-শ্রোতাদের দীর্ঘ প্রতীক্ষার দায়বদ্ধতা থেকে কিছুটা হলেও মুক্ত হতে পারবো।

বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আসছে বচ্চন পরিবার


বিশ্বকাপ ক্রিকেট আসর ২০১১-এর আর মাত্র বাকি ৫৭ দিন। স্বাগতিক বাংলাদেশ ১৭ই ফ্রেরুয়ারি ২০১১-এর উদ্বোধনীর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে তা বাংলাদেশের নিজস্ব একক কর্তৃত্বে নয়। বাংলাদেশ স্বাগতিক হলেও উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজনে বাংলাদেশের কোন নিজস্ব ক্ষমতা নেই। ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) তা আয়োজনের দায়িত্ব দিয়েছে উইজক্রাফটকে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ভারতীয় কোম্পানি উইজক্রাফটের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করবে। মূলত বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১১-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের দায়িত্ব আইসিসি ভারতীয় কোম্পানি উইজক্রাফটের কাঁধে সঁপে দিয়েছে। বাংলাদেশ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজক হলেও বাংলাদেশ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা এককভাবে করতে পারছে না কেন? এর জবাব এলওসির আহ্বায়ক দেওয়ান সফিউল আরেফিন টুটুল সঠিকভাবে দিতে পারলেন না। তিনি বলেন, এটা আইসিসির বিষয়। আইসিসি ভাল মনে করেছে তাই ভারতকে দিয়েছে। তবে বাংলাদেশের কোম্পানি এশিয়াটিক সহযোগী হিসিবে কাজ করছে।’ বাংলাদেশ আয়োজক হয়েও সহযোগী? এর জবাব পাওয়া গেল না। ভারতীয় কোম্পানি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা নিয়ে কি কি করে সে দিকে তাকিয়ে আছে স্বাগতিক বাংলাদেশ! ভারতীয় কোম্পানি এখন পর্যন্ত ফাইনাল রান সিট (চূড়ান্ত তালিকা) বাংলাদেশকে দেয়নি। জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ে উইজক্রাফট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কোন কোন গায়ক-গায়িকা আর বোম্বে ফিল্মের তারকা অংশ নেবে তার একটি চূড়ান্ত তালিকার বা রানসিট লোকাল অর্গানাইজিং কমিটির (এলওসি) কাছে হস্তান্তর করবে বলে জানিয়েছেন এলওসির পরিচালক আলী আহসান বাবু। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মূল পরিকল্পনা গ্রহণ করা ভারতীয় কোম্পানি ভারতীয় ফিল্মের তারকা আর সেরা গায়ক-গায়িকাদের নিয়েই অনুষ্ঠান সাজিয়েছে বলে এলওসি থেকে তথ্য পাওয়া গেছে। বাংলাদেশের কোন কোন সিনে তারকা আর গায়ক-গায়িকার অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হলেও ভারতীয় ফিল্মের মেগাস্টার অমিতাভ বচ্চন তার পুরো পরিবার নিয়েই বিশ্বকাপ ২০১১-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আসছেন বলে নিশ্চিত হয়ে গেছে এলওসি। সঙ্গে থাকছেন অভিষেক বচ্চন, ঐশ্বরিয়া আর জয়া বচ্চন। বাংলাদেশ স্বাগতিক হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের সেরা তারকা আর সেরা গায়ক-গায়িকাদের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে খুব বেশি আগ্রহী নয় উইজক্রাফট কোম্পানি। তবে এলওসির চাপে উইজক্রাফট কোম্পানি বাংলাদেশের ও উপমহাদেশের সেরা গায়িকা রুনা লায়লা ও সাবিনা ইয়াসমিনকে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের ফাইনাল তালিকায় রাখতে সম্মতি জানিয়েছে উইজক্রাফট। এছাড়া বাংলাদেশে দুরবিন নামের একটি ব্যান্ড দল বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একটি এককগান পরিবেশন কবে বলে জানা গেছে এলওসি থেকে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের রিহার্সেল সম্পর্কে আলী আহসান বাবু জানান, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের রিহার্সেল করা ব্যয় বহুল। তাই উইজক্রাফট ফ্রেরুয়ারির মাঝামাঝি এক সপ্তাহ রিহার্সেল করবে বলে জানিয়েছে। এছাড়া ঢাকার যে সব স্কুলের মেয়ে ও ছেলেরা অংশ নেবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তারা আগেই রিহার্সেল শুরু করবে।